করোনা মাহামারি পর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের পর্যটন শিল্প। টানা তিনদিনের সরকারি ছুটিতে মুখরিত পর্যটন শিল্পের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো। ব্যতিক্রম নয় বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারেরও। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন, শিশু দিবস, পবিত্র শবে বরাত ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে টানা তিনদিনের ছুটিতে কক্সবাজারে ঢল নেমেছে পর্যটকদের।
এতে আয় বেড়েছে স্থানীয় হকার ও পর্যটন শিল্পে জড়িত ব্যবয়সায়ীদের। এছাড়া আইন শৃংখলা বজায় রাখতে ও পর্যটকদের নিরাপত্তায় নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা। শুক্রবার (১৮ মার্চ) সকালে সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে দেখা যায়, জেড স্কীতে চড়ে সাগরের নীল জলরাশি উপভোগ করছেন পর্যটকরা। এছাড়া সৈকতের প্রবেশদ্বারে ঘোড়ায় চড়ে ঘুরছেন অনেকেই।
আবার সাগরের নোনাজলে সাঁতার কেটে বেড়াচ্ছেন বহু মানুষ। পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, টানা তিনি দিনের ছুটিতে কক্সবাজার ভ্রমণে এসেছেন এক লাখের বেশি মানুষ। ট্যুরিস্ট পুলিশ জানিয়েছে, পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সার্বক্ষণিক টহলসহ অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।